সামাজিক সংগঠন "বিষ্ণপুর জাগরণ ক্লাব"এর পক্ষ থেকে সকলকে অগ্রিম "ঈদ-উল-আযহা"র শুভেচ্ছা
শুভেচ্ছা বার্তায় সংগঠনের "প্রধান নির্বাহী মোঃ কায়কোবাদ হোসেন বলেন" আমাদের সমগ্র পৃথিবীর ইসলাম ধর্মাবলম্বী ভাইবোনদের ঘরে ঘরে আনন্দের বার্তা বয়ে নিয়ে বছর ঘুরে আবারও ফিরে এসেছে ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র "ঈদ-উল-আযহা" বা কোরবানির ঈদ। মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করা মুসলমানদের প্রাচীন ঐতিহ্য। পবিত্র "ঈদ-উল-আযহা" উদ্দেশ্যই স্রষ্টার সন্তুষ্টির জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকা।
সংগঠনটির "নির্বাহী পরিচালক আরাফাত জামান তার বক্তব্যে বলেন" পশু কোরবানি করা হয় প্রতীকী অর্থে। আসলে কোরবানি দিতে হয় মানুষের সব রিপুকে: কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, পরনিন্দা, পরশ্রীকাতরতা,সৎ পন্থায় উপার্জিত অর্থের বিনিময়ে কেনা পশু কোরবানির মাধ্যমেই তা সম্পন্ন হয়।
সংগঠনটির সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ মাসুদ রানা বলেন" বিগত কয়টি বছর পরজীবি এক অণুজীব করোনা মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে৷ করোনা আমাদের মাঝে মহাবিপর্যয় হিসেবে দেখা দিয়েছে। সকলকে মহামারি প্রাণঘাতী করোনা প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা মেনে,নিরাপদ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বনের জন্য সবাইকে লক্ষ্য রাখার অনুরোধ জানান তিনি।
সংগঠনটির সাধারন সম্পাদক শাফিউল আলম রুমন বলেন" এবার ঈদে মহামারী করোনা ভাইরাস এর বিপর্যয় থেকে মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন এবং তিনি সকল ভেদাভেদ ভুলে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে সকলের প্রতি আহবান করেছেন।
সংগঠনটির আরেক সহ সভাপতি নাহিদ হাসান শুভ বলেন" ঈদের খুশি আপনাদের-আমাদের সবার জীবনে মহান আল্লাহ তায়ালা পূণর্তা দান করুন এই দোয়া করি। পবিত্র "ঈদ-উল-আযহা"সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি।
সংগঠনটির সভাপতি সুমন হাসান বলেন "বিষ্ণপুর জাগরণ ক্লাব" সংগঠনের সকল সেচ্ছাসেবী কাজগুলো বাস্তবায়ন ও ফেসবুকে নিয়মিত আমাদের সাথে যুক্ত থাকেন,লাইক,কমেন্ট এবং শেয়ারের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন,তাদের প্রতি রইল সংগঠনের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
সবার ঈদ ভাল কাটুক এ প্রত্যাশায় রেখে বিষ্ণপুর জাগরণ ক্লাব পরিবারের পক্ষ থেকে শুভাকাঙ্ক্ষী ও সকল শুভানুধ্যায়ীকে জানাচ্ছি পবিত্র ঈদ-আযহা" র" শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
.png)
কোন মন্তব্য নেই